কিডনি রোগ হলো নীরব ঘাতক

কিডনি রোগ হলো নীরব ঘাতক

কিডনি রোগ হলো নীরব ঘাতক

কিডনি রোগ হলো এক ধরনের নীরব ঘাতক। কারণ ৭০ থেকে ৮০ শতাংশ কিডনি নষ্ট হওয়ার আগে অনেক সময় কোনো উপসর্গই দেখা যায় না। অথচ সামান্য রক্ত ও প্রস্রাব পরীক্ষা করার মাধ্যমে এ রোগ সুপ্ত অবস্থায় দেহে আছে কিনা, তা নির্ণয় করা যায়। কাজেই যাদের মধ্যে কিডনি রোগের ঝুঁকি বেশি, যেমন- যাদের ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ আছে, যাদের মুখ ও শরীর ফুলে গেছে, যাদের কিডনিতে পাথর আছে, যাদের প্রস্রাবে বাধাজনিত রোগ আছে, প্রস্রাবে যাদের ইনফেকশনের ইতিহাস আছে, যাদের বংশে কিডনি রোগের ইতিহাস আছে, যাদের বয়স ৪০ বছরের ওপরে, তাদের বছরে দুবার কিডনি পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া উচিত। স্বাস্থ্য অমূল্য সম্পদ। এই সম্পদ সংরক্ষণের জন্য ওপরে উল্লিখিত পরামর্শগুলো যদি জীবনের শুরু থেকেই মেনে চলা যায়, তা হলে শুধু কিডনি নয়, সব ধরনের অসংক্রামক ব্যাধি থেকে নিজেকে রক্ষা করা সম্ভব। কাজেই আসুন, সবাই নিয়মগুলো মেনে চলার চেষ্টা করি। এতে সামান্য অর্থ ব্যয় হবে হয়তো, কিন্তু যে উপকার পাওয়া যাবে, তা অমূল্য; জীবনের জন্য খুব জরুরি।

আপডেট: ৮ নভেম্বর ২০১৯ ০৯:০৯; আমাদের সময়

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *